কর্ণাটক রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন সমাপ্ত হয়েছে তা ও মাস খানেক হয়ে গেছে। রাজ্যে উল্লেখযোগ্য ভাবেই সরকার গঠনে ব্যর্থ হয়েছে গেরুয়া শিবির। কিন্তু হলে কী হবে ঐ রাজ্যে এখন কাকতাড়ুয়ার কাজ করছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি অমিত শাহ ! এমনটাই দাবি কলকাতার এক নামি ওয়েব পোর্টালের।
আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে
——————————————————————————————-
এবার থেকে প্রিয় বন্ধুর খবর পড়া আরো সহজ, আমাদের সব খবর সারাদিন হাতের মুঠোয় পেতে যোগ দিন আমাদের হোয়াটস্যাপ গ্রূপে – ক্লিক করুন এই লিঙ্কে।
নাহ এতে অবাক হওয়ার কিছু নেই কারণ গেরুয়া শিবিরের এই দুই নেতা স্বশরীরে নয় আদতে তাঁদের এবং ঐ রাজ্যে বিজেপির মুখ্যমন্ত্রী পদপ্রার্থী হওয়া বিএস ইয়েদুরাপ্পার হোর্ডিং, কাট-আউটকে কাকতাড়ুয়ার কাজে লাগানো হচ্ছে । উল্লেখ্য কর্নাটকের চিকমাগালুর জেলার পাঁচটি আসনেই নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহ’র প্রচারের সৌজন্যে জয়লাভ করেছে বিজেপি। দলের এই দুই প্রতিপত্তিশালী নেতা এই জেলায় জনসভা করার সুবাদে সেখানে বিজেপির স্থানীয় নেতা-কর্মীরা অনেক হোর্ডিং, কাটআউট লাগিয়েছিলেন।
কিন্তু এরপরে নির্বাচন সমাপ্ত হলে সেগুলো কাকতাড়ুয়া হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে সেখানকার গ্রামবাসীরা জানালেন বিজেপি দলের নেতারা নির্বাচনে জয়লাভ করার আশায় এই কাটআউটগুলো লাগিয়েছিলেন। আর এখন চাষীরা সেগুলি তাঁদের জমিতে কাকতাড়ুয়া হিসেবে ব্যবহার করছে। এতে আদৌ কোনো দোষ আছে বলে তাঁরা মনে করছেনা। শুধু কাকতাড়ুয়ার কাজে নয়, আরও বিভিন্ন কাজে ওই কাটআউটগুলোকে ব্যবহার করা হচ্ছে। অবশ্য স্থানীয় লাক্কাভাল্লি গ্রাম পঞ্চায়েতের এক আধিকারিককে এই প্রসঙ্গে জানতে চাওয়া হলে তিনি এই কথা মানতে রাজি হননি।
*যদিও এই খবরের সত্যতা বা সূত্র সম্পর্কে ওই ওয়েব পোর্টালে কিছু লেখা নেই, প্রিয়বন্ধু বাংলার তরফেও এই খবরের সত্যতা যাচাই করে দেখা সম্ভব হয় নি। এই প্রবন্ধ সম্পূর্ণরূপে ওই পোর্টালে প্রকাশিত খবরের পরিপ্রেক্ষিতে করা, কোনোভাবেই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয় বা কোনো ব্যক্তি বা দলের সম্মানহানির উদ্দেশ্যে রচিত নয়।