প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট -তৃণমূলের সমস্যা যেন ক্রমাগত বেড়েই চলেছে। বিভিন্ন জেলার একের পর এক নেতা প্রকাশ্যে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। যার ফলে অস্বস্তি বাড়ছে শাসকদলের। রাজীব বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর লক্ষ্মীরতন শুক্লা, শুধু মুখ খোলা নয়, পদ থেকেও ইস্তফা দিতে দেখা গেছে তাকে। আর এবার উত্তরপাড়ার তৃণমূল বিধায়ক প্রবীর ঘোষালের মন্তব্যকে
Tag: tmc VS Suvendu
নন্দীগ্রামে মমতার প্রার্থী হওয়া নিয়ে মুখ খুললেন শুভেন্দু! কি বললেন, জেনে নিন
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - আজ নন্দীগ্রামের সভা থেকে যেন মাস্টারস্ট্রোক দিয়েছেন তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুভেন্দু অধিকারী দলত্যাগ করার পর নন্দীগ্রামে যদি শুভেন্দুবাবু বিজেপির হয়ে দাঁড়ান, তাহলে তৃণমূলের প্রার্থী কে হবেন, তা নিয়ে তৈরি হয়েছিল জল্পনা। এমনকি শুভেন্দুবাবুর সঙ্গে লড়াইয়ে তৃণমূল কংগ্রেস আদৌ নন্দীগ্রাম ধরে রাখতে পারবে
‘পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে’ প্রমাণ করলেন মমতা! দিশাহীন শুভেন্দু!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - এ যেন জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ। রাজনীতিতে দ্বিতীয় স্থানের গুরুত্ব চিরকালই অপরিসীম রয়েছে। কিন্তু দ্বিতীয় স্থান যে প্রথম স্থানের উর্ধ্বে নয়, তা ঠারেঠুরে বুঝিয়ে দিলেন তৃনমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রাম বিধানসভা কেন্দ্রের ভূতপূর্ব বিধায়ক তথা তৃনমূলের প্রাক্তন শীর্ষনেতা শুভেন্দু অধিকারী ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দেওয়ার
শুভেন্দু অধিকারী ‘ফাঁস’ করলেন তৃণমূলের ‘গোপন কর্মকাণ্ড’? ভোটের আগে রীতিমত চাপে শাসক শিবির?
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - নির্বাচনের সময় যত এগিয়ে আসছে, ততই তৃণমূলের উপর চাপ বাড়াতে শুরু করেছে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। আর বিরোধীদের মধ্যে সবথেকে বেশি তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা যাচ্ছে ভারতীয় জনতা পার্টিকে। ইতিমধ্যেই একাধিক দুর্নীতির বিষয়ে রাজ্য সরকারকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেছেন সদ্য বিজেপিতে যোগদান কারী শুভেন্দু অধিকারী।
উত্তরবঙ্গে সংগঠনে বড় রদবদল! প্রধান কারণ কি শুভেন্দু! বাড়ছে জল্পনা!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - একসময় উত্তরবঙ্গের একাধিক জেলার সংগঠন সামলাতে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দায়িত্ব দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারীর ওপর। মালদহ থেকে শুরু করে মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুর জেলায় সংগঠনকে কিভাবে পুনরুদ্ধার করা যাবে এবং কংগ্রেসের শক্ত ঘাঁটিতে কিভাবে ঘাসফুল ফোটানো সম্ভব হবে, তার সমস্ত সিদ্ধান্ত নিতেন শুভেন্দু অধিকারী। দলীয় পর্যবেক্ষক হিসেবে মাঝেমধ্যেই
“তোলাবাজ ভাইপো হঠাও” স্লোগানের জবাব! ফাঁসিকাঠে দাঁড়ানোর চ্যালেঞ্জ অভিষেকের
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - বিজেপিতে যোগদান করার পর থেকেই নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আক্রমণ করতে দেখা যাচ্ছে শুভেন্দু অধিকারীকে। বিভিন্ন সভা থেকে "তোলাবাজ ভাইপো হটাও" বলে স্লোগান তুলেছেন তিনি। তবে এক্ষেত্রে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম না নিলেও তিনি যে "ভাইপো" বলে তাকেই বোঝাতে চেয়েছেন, তা কার্যত পরিষ্কার। আর শুভেন্দু
Big breking শহীদ বেদীকে নিজের বলে মদন, পার্থকে ‘বহিরাগত’ আক্রমণে শুভেন্দু!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - তৃণমূলের পক্ষ থেকে প্রায়শই দাবি করা হয়, বিজেপির বহিরাগত নেতারা বাংলায় এসে পরিস্থিতি অশান্ত করার চেষ্টা করছেন। সেক্ষেত্রে অমিত শাহ থেকে শুরু করে কৈলাস বিজয়বর্গীয়, জেপি নাড্ডা থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় স্তরের নেতারা বাংলায় দলের হয়ে কর্মসূচি করতে আসলে তাদেরকে "বহিরাগত" বলে আক্রমণ করতে শুরু
বিজেপিতে যেতে না যেতেই গুরুত্বপূর্ণ পদ, প্রভাব বাড়ল শুভেন্দুর, চাপে তৃণমূল!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট -তৃনমূলে থাকার সময় মন্ত্রী সহ একাধিক প্রশাসনিক এবং দলীয় দায়িত্বে থাকতে দেখা গেছে তাকে। কিন্তু তৃনমূল ছাড়ার পর শুভেন্দু অধিকারীর অনুগামীরা দাবি করেছিলেন, দাদা তৃনমূলে প্রকৃত সম্মান পাননি। কিন্তু তৃনমূলের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, এবার দেখা যাবে উনি কত সম্মান পান। কিন্তু এবার সেই তৃনমূল কংগ্রেসকে
জেলার সঙ্গে দক্ষিণ কলকাতার লড়াই বাঁধিয়ে দিলেন শুভেন্দু! মমতাকে কোণঠাসা করার কৌশল!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট -সম্প্রতি তৃণমূল কংগ্রেসের জার্সি খুলে গেরুয়া শিবিরের জার্সি ধারণ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী। আর বিজেপিতে যোগদান করার পর তিনি যে নিজের প্রাক্তন দল সম্পর্কে বিস্ফোরক মন্তব্য করবেন, সেই সম্পর্কে নিশ্চিত ছিল রাজনৈতিক মহল। আর প্রত্যাশামতই বিজেপিতে যোগদানের পর প্রথম সভা থেকে জেলার আবেগের কথা তুলে ধরে দক্ষিণ
শুভেন্দুর দলবদলে কি প্রভাব পড়বে তৃণমূলের ছাত্রসংগঠনেও! বাড়ছে গুঞ্জন!
প্রিয় বন্ধু মিডিয়া রিপোর্ট - তৃণমূলে থাকার সময় শুভেন্দু অধিকারীকেই বলা হত ছাত্র-যুবর আইকন। উপরে উপরে সকলে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিজেদের নেতা হিসেবে মেনে নিলেও, তলায় তলায় তৃণমূলের ছোট-বড়-মাঝারি সকল স্তরের নেতাকর্মীরাই যোগাযোগ রাখতেন অধিকারী পরিবারের শান্তিকুঞ্জে বাসকারী মেজো ছেলের সাথে। প্রকাশ্যে সমালোচক মহলের পক্ষ থেকে একথা বলা হলেও তৃণমূলের সকল