কলকাতা পুরসভায় ভোটের বাদ্যি বাজতে পারে মধ্য এপ্রিলেই খবর এমনটাই। তার সেই মতো ঘুটি সাজাতে শুরু করেছে তৃণমূল নেতৃত্ব। কমিশন সূত্রে জানা যাচ্ছে, এবার ৩,৬,৯ ওয়ার্ড থাকবে সংরক্ষণের আওতায়। যে কারণে যতই ভালো কাজ করুন না কেন বর্তমানে রতন দে, দেবব্রত মজুমদার, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায় ও স্বপন সমাদ্দার এই চারজন মেয়র পারিষদ নিজেদের ওয়ার্ডে দাঁড়াতে পারবেন না।মেয়র ফিরহাদ হাকিমকে পুরভোটের প্রস্তুতি নিয়ে প্রশ্ন করা হলে তিনি শুধুমাত্র বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য আরও বেশি করে জনসংযোগ। মানুষের কাছে ও মানুষের পাশে থাকা সব সময়।’
দেশে যে কোনো দিন ব্যান হয়ে যেতে পারে হোয়াটস্যাপ। তাই এখন থেকে আমরা শুধুমাত্র টেলিগ্রাম ও সিগন্যাল অ্যাপে। প্রিয় বন্ধু মিডিয়ার নিউজ নিয়মিতভাবে পেতে যোগ দিন –
টেলিগ্রাম গ্রূপ – টাচ করুন এখানে।
সিগন্যাল গ্রূপ – টাচ করুন এখানে।
জানা যাচ্ছে তৃণমূলের পাশাপাশি অন্য রাজনৈতিকদলগুলি নিজেদের মতো প্রস্তুতি নিচ্ছে। বিজেপি নিজেদের মতো প্রার্থী বাছাইয়ে মনোনিবেশ করতে চলেছে শীঘ্রই। অসমর্থিত সূত্রে খবর, কোনো সমীক্ষক দলকে বিজেপির তরফ থেকে দ্বায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কোথায় কোন পুরসভায় এগিয়ে রয়েছে বিজেপি,শুধু তাই নয় সেই সব পুরসভা এলাকায় কোন বিজেপি নেতাকে বেশি কাকে চাইছেন মানুষ সেই নিয়ে সমীক্ষা চালাবার জন্য। আর সেই সব রিপোর্ট পেলেই প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করবে বিজেপি। যদিও এই নিয়ে বিজেপি নেতৃত্ব মুখে কুলুপ এঁটেছেন।তাদের দাবি এমন কিছু হচ্ছে না।তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিজেপির বড় নেতাদের দাবি উপনির্বাচনে ভরাডুবির পর নতুন করে সব কিছু গুছিয়েই মাঠে নামতে চাইছে বিজেপি। যে কারণেই অতি গোপনে এই কাজ করা হচ্ছে।
অন্যদিকে এখনো পর্যন্ত না বললেও জল যেদিকে গড়াচ্ছে তাতে পুরসভাতেও জোট করে লড়াই করতে পারে সিপিআইএম ও কংগ্রেস। এখন পুরভোটে কোন দল বাজি মাত করে সে দিকে তাকিয়ে সবাই।