
এক দফায় পঞ্চায়েত ভোট করতে চাওয়ার সিদ্ধান্তে পর্যাপ্ত পুলিশি নিরাপত্তা রাজ্যসরকারের কাছে না থাকায় সমস্যা তৈরি হয়েছিলো।এছাড়া কোন্দ্রীয় বাহিনী থেকে সাহায্য নিতে রাজ্য সরকার আপত্তি জানালে অসন্তোষ সৃষ্টি হয়েছিলো রাজনৈতিক মহলে।বিরোধীরা আবারও দ্বারস্থ হয়েছে হাইকোর্টের কাছে সুষ্টু ও শান্তিপূর্ণভাবে পুলিশি নিরাপত্তায় ভোট সম্পন্ন করার দাবীতে।ওদিকে শাসকদলের দাবী,রমজান মাসের আগে ভোট সারতেই এক দফায় ভোট করার ঝুঁকি নিয়েছেন তাঁরা।
আরো খবর পেতে চোখ রাখুন প্রিয়বন্ধু মিডিয়া-তে
নবান্ন সূত্রে জানানো হয়েছে,রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোটকে সুষ্টুভাবে পুলিশি নিরাপত্তায় সম্পন্ন করতে প্ল্যান-বি র প্রয়োগের কথা জানিয়েছিলেন ডিজিপি সুরজিৎ কর পুরকায়স্থ।তাঁর কথামতোই পড়শি পাঁচ রাজ্যের( ওড়িশা,অসম,অন্ধ্রপ্রদেশ,তেলেঙ্গনা,পাঞ্জাব) কাছে রাজ্যসরকারের তরফ থেকে আবেদন করা হয়েছে পুলিশ বাহিনী দিয়ে সাহায্যের।চিঠি গেছে নবান্নের তরফ থেকে এসব রাজ্যের সরকারের কাছে।চাওয়া হয়েছে চাঁর থেকে পাঁচ কোম্পানি বাহিনী।এই তালিকায় বিজেপি সরকারের সঙ্গে আছে কংগ্রেসও।রয়েছে ৩ টি আঞ্চলিক দলের সরকারও।এছাড়া কারা দফতরের রিজার্ভ ফোর্সকেও আবেদন করা হয়েছে সাহায্যের জন্য।শীঘ্রই সেখান থেকে ইতিবাচক সাড়া মিলবে এমনটাই জানিয়েছেন রাজ্যসরকার।এদিন কমিশনের বাহিনী-সংক্রান্ত বৈঠকে হাজির ছিলেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থচট্টোপাধ্যায়।রাজ্যের পরিসংখ্যান বলছে,পাঁচ রাজ্যের বাহিনীর সাহায্য মিললেই সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হবে একদফার পঞ্চায়েত ভোট।এমনটা জানানো হয়েছে নির্বাচন কমিশনকে।সোমবার এই হিসেবই হাইকোর্টে পেশ করবে রাজ্যসরকার এমনটাই রাজনৈতিক সূত্রে জানা গেছে।