বাজেট পেস করার পর সংবাদ সম্মেলনে যা যা বললেন মুখ্যমন্ত্রী। দেখে নিন কি বললেন –
১.মা-মাটি-মানুষকে সমান গুরুত্ব দেয় সরকার।
২.রাজ্য বাজেটের ভূয়সী প্রশংসাও করেন তিনি।
৩.কালোটাকা নিয়ে সংসদে শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক কেন্দ্রীয় সরকার
GST-র ফলে ১৮ হাজার মানুষ কাজ হারিয়েছে, তাদের সাহায্য করা হয়েছে।
কেন্দ্র ভোটমুখী বাজেট করবে।
৪ .সমাজের সবস্তরের মানুষের সুবিধা দেবে এই বাজেট।
আমরা বাংলার সমাজ সংস্কার ভালোবাসি।আমাদের সরকার কর্মসংস্থানে প্রাধান্য দেয় তাই বিশ্ব বাণিজ্য সম্মেলনের আয়োজন করা হয়.এখানে কর্মসংস্থানের ভালো সুযোগ তাই অনেক সংস্থা আস্থা দেখিয়েছে।বড় বড় পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। যেমন
এশিয়ার গেটওয়ে হবে ,IT ইলেকট্রনিক্স হাব হবে,রাজারহাটে সিলিকন ভ্যালি এশিয়া হবে।জমি নিয়ে সমস্যা হবে না
৫. GST-র জন্য বিপুল ক্ষতি হচ্ছে রাজ্যের।১ হাজার ৮৫০ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে ফলে ঋণের টাকায় উন্নয়নের কাজ করছে রাজ্য।কিন্তু তবুও রাজ্যের আর্থিক বৃদ্ধির হার বেড়েছে।
৭.গ্রাম আমাদের সম্পদ তাই শুধু শহরকে দেখলেই হবে না। শহর-গ্রাম দুই নিয়ে চলতে হবে। তাই এই বাজেট সাধারণ মানুষের, গরিব মানুষের
ফলে আমরা আশা করছি কৃষকদের আয় আরও বাড়বে।
কৃষকদের জন্য ১০০ কোটি টাকার বরাদ্দ করা হয়েছে। তাতে কৃষকদের পেনশন বাড়়ানো হল। কেননা কৃষিক্ষেত্রে নোটবাতিল, GST-র প্রভাব পড়েছে।পাশাপাশি
কৃষিতে আয়করে ছাড় দেওয়া হয়েছে।
৮. মেয়েদের বিয়েতে সাহায্যকারী হবে রূপশ্রী প্রকল্প।কন্যাশ্রী কন্যাশ্রীর মতো চলবে, রূপশ্রী আলাদা প্রকল্প।এই রূপশ্রী প্রকল্পে গরিব ঘরের মেয়েরা উপকৃত হবে।কন্যাশ্রী আমাদের গর্ব, রূপশ্রীও গর্ব হবে।
এই যে স্কুল ড্রপ আউট কমেছে, তার সব কৃতিত্ব রাজ্য সরকারের।
মানুষের বোঝা না বাড়িয়ে রাজ্য বাজেট
৯. রাজ্যের ৯০ শতাংশ মানুষকে ২ টাকা কিলো দরে চাল দিয়েছে এই সরকার।
গত ৬ বছরে ৮১ লাখ কর্মসংস্থান হয়েছে রাজ্যে।
মা-মাটি-মানুষকে সমান গুরুত্ব দেয় সরকার।এটা তারই প্রতিফলন।বরাবর ই
কর্মসংস্থানের উপর জোর দেওয়া হয়েছে
আর্থ সামাজিক জীবনকে গুরুত্ব দিয়ে রাজ্য বাজেট।কেন্দ্র শুধু নীতি প্রণয়ন করে ছেড়ে দেয়.আমরা বাস্তনব্যায়িত করি।