
নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন দেশে লাগু হওয়ার পর থেকেই সরকার বনাম বিরোধীদের তরজা ক্রমশ বাড়তে শুরু করেছে। তৃণমূল থেকে কংগ্রেস, প্রায় প্রতিটি বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দল ইতিমধ্যেই ময়দানে নেমে এই ইস্যুতে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রচার করছে।
পাল্টা বিরোধীদের যুক্তি খন্ডন করতে ময়দানে নামতে দেখা যাচ্ছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী থেকে শুরু করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে। তবে প্রথম থেকেই এই আইনের বিরোধিতা করে নিজের সুর সপ্তমে জড়িয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নাগরিকত্ত্ব সংশোধনী আইন এর বিরুদ্ধে নানা কর্মসূচিও নিয়েছেন।
দেশে যে কোনো দিন ব্যান হয়ে যেতে পারে হোয়াটস্যাপ। তাই এখন থেকে আমরা শুধুমাত্র টেলিগ্রাম ও সিগন্যাল অ্যাপে। প্রিয় বন্ধু মিডিয়ার নিউজ নিয়মিতভাবে পেতে যোগ দিন –
টেলিগ্রাম গ্রূপ – টাচ করুন এখানে।
সিগন্যাল গ্রূপ – টাচ করুন এখানে।
আর এদিন তৃণমূলের শত বিরোধিতার মধ্যেও সরকারি কর্মচারী পরিষদ এদিন CAA-র সমর্থনে কর্মসূচী নিয়েছেন। একাধিক দাবি তোলা হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। কর্মসূচীর বিশেষ বক্তা ছিলেন শ্রী রাহুল সিনহা, শ্রী মোহিত রায় মহাশয়। এই নিয়ে কর্মচারী পরিষদের আহ্বায়ক দেবাশীষ শীল জানান , “পশ্চিমবঙ্গে আমরাই একমাত্র সংগঠন যারা প্রশাসনের ভীতি, সন্ত্রাস ও রক্তচক্ষু উপেক্ষা করেও প্রকাশ্যে CAA-র সমর্থনে কর্মসূচী নিয়ে ভয় পাই নি। অনেক রাজ্য সরকারী কর্মচারী ভয় পেয়ে আসে নি। আবার যারা এসেছেন আগামীদিনে তাদের কপালে জূটতে পারে বদলী সহ নানা হয়রানি।”
তবে এই নিয়ে সরকারি কর্মচারী পরিষদের রাজ্য স্তরের নেতা সুবীর সাহা জানান, “দেরিতে হলেও অবশেষে রাজ্য সরকার দ্বারা পুরস্কৃত হলাম।আমি যে রাজ্য সরকারি কর্মচারী, শিক্ষক, পার্শ্বশিক্ষক, ICDS -এর অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী ও সহায়িকাদের এবং সমস্ত স্তরের অস্থায়ী কর্মচারীদের সামাজিক সুরক্ষা সহ বিভিন্ন দাবী দাওয়ার আন্দোলনে পক্ষে আমার অবস্থান রাজ্য সরকার দ্বারা স্বীকৃতি পেল, আমি হাওড়া জেলা থেকে হুগলি জেলায় বদলি হলাম।”